Memory Lane

Friends ,
With the permission of school authority, the association could held its governing body meeting at school premises for the first time since our birth in May 2005 last Saturday ( 3rd July 2010 ) . This is a historic event for the association. Earlier we were able to host “Career Fair” a two day event inside the school followed by our first AGM back in 2005. Thanks to the school authority for the delayed allowance and hats off to my seniors who could convince the authority about our sincerity and clear will. Somehow I failed to do that . Anyway better late than never.
Suparnada has mailed my some photos of our school building. It clearly shows the bad state of maintenance. I’m placing those here for your review . The association will decide its further course of action on the ways we could help here . Please place your comment along with this post to build our e-consensus .

Science Building
Back of Secondary Building
The ground
Secondary Building
Secondary Building
Guard's Quarter
Meeting
Thinking Mind
Meeting

-debansu

Share

Reunion

Folks,
Yesterday (07.03.10) we had our reunion at the Yamuna Bhavan. Lots of things happened. You must wait a little longer for a detailed report of the happenings. Meanwhile I am reproducing here what I said at the AGM as the secretary. The report was in Bengali. There are font conflicts which had to be overcome by innovative typing. The most disurbing in the lot has been the attempt to put a yaphala after ya. So I used ha in place of ya. I apologise. But my keyboard has been so configured that it works fine with my office system when I type in bengali but fails in other environment.

07.03.2010
নমস্কার। মার্চ মাসের এই গরমের রবিবারে আমরা আবার একজোট হতে পেরেছি। প্রায় দেড় বছর বাদে। আজ এখানে যাঁরা উপস্থিত তাঁদের মধ্যে অনেকেরই এই অনুষ্ঠানে প্রথম। আবার অনেকেই আছেন যাঁদের উপস্থিতি প্রথম না হলেও, এই অ্যাসোসিয়েশনের একদম প্রথম দিকের যুদ্ধ সম্পর্কে অবহিত হন। তাই আজকের গৌরচন্দ্রিকা হওয়া উচিত আমাদের একজোট হওয়ার ইতিহাস দিয়েই।

স্কুলের ৫০ বছর
২০০৪ সালের ১ মে আমাদের প্রথম বৈঠক।
স্কুলের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে প্রার্থনা ঘরে আমরা প্রথম স্কুলের শিক্ষক এবং কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মিলিত হই। উদ্দেশ্য, অর্ধশতক পূর্তিতে আমাদের যোগদান এবং স্কুলের জন্য কী কী করা যেতে পারে। কিন্তু কেন জানি না পরবর্তীকালে কর্তৃপক্ষ আমাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগে আসতে অথবা একসঙ্গে কাজ করার প্রস্তাবে দুরত্ব বজায় রাখতে শুরু করেন। তবে তথ্য ঘেঁটে দেখলে আমরা বলতে পারব না যে আমরা সম্পূর্ণ ব্রাত্য ছিলাম। সেই সময় সেক্রেটারি ছিলেন বিজয় ভট্টাচার্য। তিনি সবসময়ই আমাদের সাহায্য করেছেন। আজ তিনি আমাদের মাঝখানে নেই। কিন্তু আমরা তাঁর সহযোগিতার কথা অস্বীকার করতে পারব না। যেমন, তাঁরই উদ্যোগে দু’একবার আমরা স্কুলের নতুন বাড়িটা ব্যবহার করতে পেরেছি। যেমন, ২০০৫ সালের ৮ মে আমরা স্কুলের নতুন বাড়িতে কেরিয়ার ফেয়ার করি। কলকাতার একাধিক বড় সংস্থা তাতে যোগ দেয়। Industrial Museum তাদের ভ্রাম্যমাণ exhibition পাঠায়। অনুষ্ঠানটির উদ্বোধন করেন WBUT—ৱ vc অশোক ঠাকুর অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন।
আজ যে আমরা একজোট হলাম তার শুরু কিন্তু ওই ১ মে। সেদিনই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, যে আমরা পুরো নিয়ম মেনে এই অ্যাসোসিয়েশনকে নথিভুক্ত করব। এই শুরুর সময় আমাদের নথিভুক্ত সদস্যের সংখ্যা ছিল ২০। ওই সময়ই আমরা সিদ্ধান্ত নেই যে আমাদের website করতে হবে। অন্যান্য নানান কাজের মধ্যে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা স্কুলের প্রাক্তনদের একজোট করার মঞ্চ হিসাবে। সেপ্টেম্বর ২০০৪ সালে আমরা সরকারের নথিতে রেজিস্ট্রার্ড সোসাইটি হিসাবে নথিভুক্ত হই। ২০ জনকে দিয়ে যে যাত্রার শুরু ২০০৫ সালে তা ১২৫-এ দাঁড়ায়।
আমাদের প্রথম থেকেই উদ্দেশ্য ছিল, আমরা স্কুলের কাছ থেকে যা পেয়েছি তার জন্যই আমরা আজ আমাদের ব্যক্তিগত সাফল্যের বর্তমান অবস্থানে। আমাদের কাছে তাই স্কুলের এবং শিক্ষকদের আলাদা জায়গা আছে। সেই কৃতজ্ঞতা শুধু মুখে প্রকাশ করলেই হবে না, কাজেও তার প্রকাশ ঘটাতে হবে।
এক তো শিক্ষকদের পাশে দাঁড়ান। তহবিলের অভাবে এই কাজটা আমরা সেইভাবে করে উঠতে পারিনি। কিন্তু সুবীরবাবুর অসুস্থতার সময়ে সুরোজিতদা এবং ইন্দ্রনীলের উদ্যোগে আমরা যতটা পারি করেছি। কিন্তু তা যথেষ্ট হয়ে উঠতে পারেনি। সেটা আমাদের অক্ষমতা।
দুই, স্কুলের ভগ্নদশায় আমাদের সাহায্য। এই কাজটাও প্রথম থেকেই নির্দিষ্ট। কিন্তু নানান কারনে – যার অন্যতম হল কর্তৃপক্ষের মনোভাব। কিন্তু তা কাটানোর একটা আপ্রান চেষ্টা আমরা গত ছয় বছর ধরে চালিয়ে যাচ্ছি। কিছু ফলও হয়েছে। কিন্তু তা আজকের কথা।

আজ
আজ আমাদের সদস্যসংখ্যা ৩০০ ছাড়িয়ে গিয়েছে। গত বছর আমরা মিলিত হতে পারিনি। তার জন্য পুরো দায় সেক্রেটারি হিসাবে আমার। কিন্তু যা হয়। এক মন্দার কারণে কোনও প্রতিষ্ঠানের কাছে হাত পাততে পারিনি। দুই, এক অদ্ভুত যোগাযোগে, বাংলায় বোধহয় একেই কাকতালীয় বলে, পারিবারিক এবং ব্যক্তিগত নানান বিপর্যয় আমাদের হাত-পা বেঁধে দিয়েছিল। তাই দেড়বছর বাদে আজ আমাদের এই মিলন মেলা।
গৌরচন্দ্রিকায় এই অ্যাসোসিয়েশন গড়ার কারণ আমি বলেছি। একটা ধারণাও দিয়েছি বিভিন্ন প্রচেষ্টায় কী ভাবে প্রতিহত হয়েছি আমরা। তবে আমরা আশা ছাড়িনি। আশার কথা স্কুলের প্রাথমিক বিভাগ আমাদের ব্রাত্য করে দেয়নি। তাই আমরা ঠিক করেছি, স্কুলের কাছ থেকে আমরা যা পেয়েছি তার প্রতিদানের দায় মেটানো শুরু করব প্রাথমিক বিভাগ থেকেই। তবে গোটা প্রতিষ্ঠানকে কিছু ফেরাতে অক্ষম হলেও, জোট বেঁধে গুরুদক্ষিণা দেওয়ার কাজ আমরা শুরু করে দিয়েছি। ২০০৮ সালে এই কাজ আমরা শুরু করি রমাদি এবং কৃষ্ণপদ চক্রবর্তীকে সম্বর্ধিত করে। কেষ্টবাবু আজ আমাদের মধ্যে নেই, কিন্তু তাঁর হাতে তৈরি আমরা ছাত্ররা রয়েছি। শিক্ষকদের কাছে থেকে অনেক কিছু পেয়েছি। আমরা গর্বিত নরেন্দ্রনাথের ছাত্র হিসাবে নিজেদের পরিচয় দিতে পেরে। যে শিক্ষা তাঁরা আমাদের দিয়েছেন তার প্রয়োগে আমরা যেন ব্যর্থ না-হই সেই আশীর্বাদটুকু ছাড়া আজ আমাদের আর কিই বা চাওয়ার থাকতে পারে?
গত বছর পুনর্মিলন অনুষ্ঠান না হলেও সংগঠন তার কাজ চালিয়ে গিয়েছে। আমাদের অর্থবল সীমিত। তার থেকেই আমরা কুড়ি হাজার টাকা আইলায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ভারত সেবাশ্রমের হাতে তুলে দিয়েছে। আমাদের এই সংগঠন শুধু চাঁদার টাকায় চলতে পারে না। কারণ চাঁদার টাকা খুব নিয়মিত আসে না। তার অবশ্য অন্যতম কারণ আমাদের নির্দিষ্ট অফিসের অভাব। এবার সেই সমস্যা মিটেছে। গোপেশ্বর মন্ডলের বদান্যতায় সত্‌চাষী পাড়ায় মাদার ডেয়ারি বুথের পাশে তাঁর একটি ঘর আমাদের কাজের জন্য পেয়েছি। এতদিন আমরা বিনয়ের বাড়িতে অত্যাচার করতাম। কিন্তু এই ঘরটি পাওয়ায় প্রতি রবিবার আমাদের একটা বসার জায়গা হল। আপনারাও ওখানে চাঁদা জমা দিয়ে আসতে পারবেন। এবং অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে প্রত্যক্ষ যোগাযোগে থাকতে পারবেন।
প্রসঙ্গে ফিরি। গোটা বছরের যাবতীয় খরচের জন্য আমাদের নির্ভর করতে হয় বিজ্ঞাপনের উপর। কিন্তু গত বছর মন্দার কারণে আমরা কিছুই তুলতে পারিনি। আর একটা সমস্যা রয়েই গিয়েছে। আর তা হল বিজ্ঞাপনের টাকা তোলার দায় শেষ পর্যন্ত মাত্র দু’ তিনজনকেই বহন করতে হয়। এটা ঠিকই যে সবার পক্ষে বিজ্ঞাপন আনা সম্ভব নয়। কিন্তু অনেকের পক্ষে সেটা অসম্ভব তাও মানা কঠিন। অনেকে বলেছেন তাঁদের কাছে ফর্ম না থাকায় বিজ্ঞাপন আনতে পারেননি। আপনাদের জানাই অ্যাসোসিয়েশনের ওয়েব সাইটে আপনারা সব ফর্মই পাবেন। অ্যাড্রেসবারে গিয়ে bnnvalumni.org টাইপ করলেই পৌঁছে যাবেন আমাদের ভারচুয়াল ঘরে। ওখানেই রাখা আছে মেম্বারশিপ ফর্ম থেকে শুরু করে বাকি প্রয়োজনীয় সব কিছুই। আপনাদের সবার কাছে আমার অনুরোধ, এই অ্যাসোসিয়েশনকে ধরে রাখতে সবাই সাহাহ্যের হাত বাড়িয়ে দিন। গত বছর আমরা এক জায়গায় হতে পারিনি মূলত অর্থের অভাবেই।
তার মানে এই নয় যে এই বছর আমরা আর্থিকভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছি। এবার অবস্থা আরও খারাপ। আমার অনুরোধ আপনারা সবাই সাধ্যমতো এগিয়ে আসুন যাতে আমরা স্কুলের প্রাথমিক বিভাগের জন্য অন্তত কিছু করতে পারি। যেমন বিভিন্ন ক্লাসের আগ্রহী অথচ আর্থিকভাবে তুলনামূলকভাবে বিপন্ন ছাত্রদের পড়াশোনার খরচের কিছু দায় আমরা নিতে পারি। এই কাজটা ছোট করে হলেও আমরা শুরুও করে দিয়েছি। প্রাথমিকের এক ছাত্রকে তার আবেদনের ভিত্তিতে গোটা বছরের টিউশন ফি দিয়ে দিয়েছি আমরা। রবীন্দ্রভারতীতে পড়ার খরচ হিসাবে আমরা এক দরিদ্র ছাত্রীকে আমাদের টাকা থেকে যতটা পারি সাহাহ্য করেছি। শুধু তাই নয়, আমরা প্রাথমিক বিভাগ আয়োজিত বসে আঁকো প্রতিযোগিতায় প্রতিটি অংশগ্রহণকারীর হাতে রং তুলে দিয়েছি। স্কুলের টান বড় কঠিন। তাই প্রাথমিক বিভাগের স্পোর্টসেও দৌড়ে এসেছেন প্রাক্তনীরা। কাদের সঙ্গে তা নিয়ে অবশ্য কিছু বিতর্ক রয়েছে! কিন্তু স্কুলের মাঠের ধুলো আবার গায়ে লাগাতে পেরেই যে তাঁরা খুশি সে ব্যাপারে কোনও বিতর্ক নেই।
শেষ করার আগে একটা অনুরোধ। প্রতিটি ব্যাচ থেকে আমরা যদি একজনের নাম পাই, যিনি হবেন সেই ব্যাচের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যম তাহলে কাজের অনেক সুবিধা হয়। এর মানে এই নয় যে সদস্যদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ রাখব না। কিন্তু বিশেষ যোগাযোগের মাধ্যম অনেক সময়ই একটা কাজকে আরও দক্ষভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহাহ্য করে।
নমস্কার।

Suparna Pathak

Share

AGM, Reunion and New office

Folks,
We seem to share the same fate as the world market. We did spend a bad 2009, but the unflagging spirit of the alumni kept the whole show afloat. And the Sunday that falls on 7 March, 2010 will again see us frolicking to the tune of the latest lilting music at Bohoogly’s Yamuna Bhavan — the same old place but with a new spirit.
We will also have our AGM on the same day. Therefore, do make it convenient to be there in full strength on the 7th.
We now have a new office — talk about a turnaround — courtesy Gopeswar da of 66 batch. At 10, Satchasi Para Lane, Kolkata 700036, adjacent to the Mother Dairy booth. In a week’s time, we hope to have it cleaned up and start operating from there. Once it is done, every Sunday, in the evening, whoever is in the mood can walk in, have a cup of tea, pay the membership et al. That will also be our mailing address. So let us raise a toast to Gopeswar da.
That is all from the Secretary’s desk for now. See you on the 7th.

Share

Ways To make a difference – my way

Dear all alumni,
I was posting/forwarding few of my ideas in our yahoo group mail to try make a difference to our beloved school in certain ways. I thoght that few of us atleast will reply to the thread but unfortunately it has been ignored probably due to the fact that evryone was busy.
Anyways there is no hard feeling. I know this is my org and it is created with all of our emotions. So let me try one more time.

1. This is Nov 2009. Come April 2010, the new schooling season begins. We need to finalize a plan to start helping outstanding students. Here is my thought on this. For the first year let’s sponsor 1st, 2nd and 3rd position of Class VII and Class VIII who will be promoted to class VIII & class IX in 2010 with all the books and essentials like trigonometry box. This should cost around Rs. 1000 per person on an avg (we should get 20% discount on books if we buy form our friends who has a book store or from College St) and makes Rs 6000/- for this two class. I am ignoring class X this year because it may be possible that they have those already from seniors.
This year, i plan to contribute this amount if Alumnai commit to execute this. I know this is AdHoc but lets go in this way until we have a corpus fund to regularize it. I hope to make same kind of contribution next year also provided i have a job that time.
I know there are so many fellow alumnai who wants to make a difference in their own way for our beloved school, this is my way. Any takers? Is it easy or challenge to execute? i am not in kolkata so i am not active in field. If Alumni can execute it, that will be great.

2. Lets make a difference to our School Library. I know there are govt funds each year coming for our school library but really speaking i don’t think our school student’s has access to latest and greatest. Is there any way we can change it? I have sent a huge chunk of 2008-2009 IT magazines so that it can be given to our school library which can benifit Class XI/ XII students who are in computers and all. I will talk to my elder brother to see if that can be donated to our library. But is ther any other way to improve that?

I hope seniors/ friends will provide their thought on this.

Thanks and have a great day!

Premangshu

Share